এ সময় মাদ্রাসাশিক্ষক আরেফিন বলেন, ‘দরকার হলে কাঁচা চামড়া কীর্তনখোলা নদীতে ভাসিয়ে দেবো, তবু এই অল্প দামে দেব না’। তবে শেষ পর্যন্ত উপায়ন্তর না পেয়ে তাকে এই দামেই বিক্রি করতে হয়। অধিকাংশ কাঁচা গরুর চামড়া নিয়ে এসেছেন মাদ্রাসার শিক্ষকরা।

তাদের দাবি, বড় ও মাঝারিসহ সব গরুর চামড়ার পিস গড়ে ৩০০ টাকার বেশি কেউ দর দিচ্ছে না। বরিশাল নগরির কাঁচা চামড়ার পাইকারি বাজার পদ্মাবতী ও কীর্তনখোলা নদীর পাড় ঘুরে দেখা যায়, বর্গফুটে নয়, চামড়া বিক্রি হচ্ছে পিস হিসেবে। এখানে সবচেয়ে বড় চামড়া ৩০০-৫০০ টাকা পিস ধরে এবং সবচেয়ে ছোট গরুর চামড়া ২০০ টাকা পিস ধরে বিক্রি হচ্ছে। খাসি ও ছাগলের চামড়ার কোনো দামই নেই।

বরিশাল সদর উপজেলার কড়াপুর এলাকা থেকে শাহাদাত হোসেন ১২০টি চামড়া নিয়ে এসেছেন। তিনি বলেন, গরুর চামড়ার কোনো দাম নেই। একটি জুতার দাম হাজার টাকা হলেও গরুর চামড়ার দাম মাত্র ৩০০ টাকা।